
হামাসের হাতে অবশিষ্ট জীবিত ১৩ জিম্মির সবাইকে রেডক্রসের হাতে তুলে দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে হামাসের হাতে জিম্মি জীবিত মোট ২০ জনের সবাইকে মুক্তি দিয়েছে তারা। এ খবর লেখা পর্যন্ত অনলাইন বিবিসি বলছে, ফিলিস্তিনি বন্দিদের বহনকারী প্রথম ৩৮টি বাস সীমান্ত অতিক্রম করে গাজায় প্রবেশ করে। এখন ওইসব বাস থেকে নামানো হচ্ছে ফিলিস্তিনি বন্দিদের। এসব বাসে মোট কতজন ফিলিস্তিনি বন্দি আছেন, তা নিশ্চিত নয়। তারা বাস থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গে সেখারে উৎসুক জনতার ভয়াবহ ভিড় সৃষ্টি হয়। তাদেরকে সামাল দিতে নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা হিমশিম খাচ্ছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও ইসরাইলের ওয়াইনেট নিউজ বলেছে, এসব জিম্মির প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে পরিবারের কাছে ছেড়ে দেয়া হবে।
ওদিকে ইসরাইলের পার্লামেন্ট নেসেটে বক্তব্য রাখার জন্য সেখানে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। টেকসই শান্তি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ দিনের শেষের দিকে গাজা নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মিশরের শারম আল শেখে যোগ দেয়ার কথা তার। তবে গাজায় যুদ্ধবিরতিতে বৃটেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন স্টারমারের মন্ত্রীপরিষদের একজনের এমন দাবিকে উড়িয়ে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলি কর্মকর্তারা।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক প্রধান কাজা কাল্লাস বলেন, গাজা ও মিশরের মধ্যে সীমান্ত ক্রসিং রাফায় মনিটরিং করবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। কাল্লাস এক্সে এক পোস্টে বলেন, গাজায় শান্তি নিশ্চিত করা হবে ব্যতিক্রমী এক জটিল কাজ।
বাংলাদেশ সময়: ২৩:৪২:২২ ৪২ বার পঠিত