আল জাজিরার বিশ্লেষণ ভারতকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন জোট চায় পাকিস্তান, সম্ভাবনা কতোটুকু?

প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক » আল জাজিরার বিশ্লেষণ ভারতকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন জোট চায় পাকিস্তান, সম্ভাবনা কতোটুকু?
শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫



ভারতকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন জোট চায় পাকিস্তান, সম্ভাবনা কতোটুকু?

পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, সমপ্রতি বাংলাদেশ, চীন এবং ইসলামাবাদের মধ্যে যে ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তা অন্যান্য আঞ্চলিক এবং এর বাইরের দেশগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করতে সমপ্রসারিত হতে পারে। গত বুধবার ইসলামাবাদ কনক্লেভ ফোরামে তিনি বলেন, আমরা জিরো-সাম পদ্ধতির বিরোধিতা করেছি এবং ধারাবাহিকভাবে সংঘাতের পরিবর্তে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছি।

কার্যত, এই প্রস্তাবটি চীনকে যোগ করে দক্ষিণ এশিয়ার ওপর মনোযোগ দেয়া একটি বিকল্প জোট তৈরির ইঙ্গিত। এমন এক সময় ইসহাক দার এমন বক্তব্য দিয়েছেন যখন ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার ফলে দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান আঞ্চলিক  জোট-সাউথ এশিয়ান এসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন (সার্ক) প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছে।

গত জুনে চীন, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের কূটনীতিকরা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের উপর মনোযোগ দিয়ে ত্রিপক্ষীয় আলোচনা করেন। তারা বলেন, এই সহযোগিতা অন্য কোনো তৃতীয় পক্ষকে লক্ষ্য করে নয়।আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে বক্তব্য দিয়েছেন পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী। যার মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানের কয়েক দশকের পুরনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা অন্যতম। এ দুই পারমাণবিক ক্ষমতাধর প্রতিবেশী এ বছরের মে মাসে চারদিনের এক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।এদিকে, গত বছর আগস্টে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে ঢাকা এবং নয়াদিল্লির সম্পর্কও তীব্রভাবে খারাপ হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ভারতে পালিয়ে যান হাসিনা। নভেম্বরে বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনাল তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। নয়াদিল্লি এ পর্যন্ত হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে রাজি হয়নি। দক্ষিণ এশীয়  দেশগুলোর মধ্যে সার্কের সদস্য রাষ্ট্রগুলো হলো- ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ, ভুটান এবং আফগানিস্তান। এখন প্রশ্ন হলো ভারতকে বাদ দিয়ে আঞ্চলিক অন্যান্য দেশগুলো কি নতুন প্রস্তাবে সম্মত হবে?

পাকিস্তানের প্রস্তাবনায় কী আছে?উপ-প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার একই সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেছেন, বাংলাদেশ ও চীনকে নিয়ে গঠিত এই ত্রিপক্ষীয় উদ্যোগের লক্ষ্য হলো অভিন্ন স্বার্থের ক্ষেত্রগুলোতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা এবং এই ধারণাটি অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ইসহাক দার বলেন, আমি যেমন আগেও বলেছি- অর্থনীতি, প্রযুক্তি থেকে শুরু করে সংযোগ পর্যন্ত বিভিন্ন ইস্যুতে নানা গোষ্ঠী থাকতে পারে।তিনি বলেন, আমাদের নিজস্ব জাতীয় উন্নয়ন চাহিদা এবং আঞ্চলিক অগ্রাধিকারগুলোকে কারও অনমনীয়তার কাছে জিম্মি করা যেতে পারে না। আপনারা জানেন আমি কাকে ইঙ্গিত করছি। যা আপাতদৃষ্টিতে ভারতের প্রতি একটি ইঙ্গিত ছিল।ইসলামাবাদ এবং নয়াদিল্লির মধ্যেকার উত্তেজনা নিয়ে ইসহাক দার উল্লেখ করেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একটি কাঠামোগত আলোচনার একটি প্রক্রিয়া ১১ বছরেরও বেশি সময় ধরে অচলাবস্থায় পড়ে আছে। তিনি আরও বলেন, অন্যান্য আঞ্চলিক রাষ্ট্রগুলোরও প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ওঠা-নামার অভিজ্ঞতা হয়েছে।

পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তান এমন একটি দক্ষিণ এশিয়ার কল্পনা করে যেখানে বিভেদ নয়, সংযোগ ও সহযোগিতা স্থান পাবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে সমান। আন্তর্জাতিক বৈধতা অনুসারে শান্তিপূর্ণভাবে বিবাদের সমাধান হবে এবং মর্যাদা ও সম্মানের সঙ্গে শান্তি বজায় থাকবে।

শিক্ষাবিদ রাবিয়া আখতারের মতে, এমন প্রস্তাব কার্যকরী হওয়ার চেয়ে আকাঙ্ক্ষামূলক হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর সিকিউরিটি, স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড পলিসি রিসার্চ (সিএসএসপিআর)-এর পরিচালক আখতার আল জাজিরাকে বলেন, এমন এক সময় আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রক্রিয়ার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে যখন সার্ক কার্যত পঙ্গু হয়ে আছে।

সার্ক কি?বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় ১৯৮৫ সালে সার্ক প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এই জোটের সদস্য দেশটি ছিল সাতটি। পরে ২০০৭ সালে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যুক্ত হয় আফগানিস্তান।সার্কের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, সংস্থাটির উদ্দেশ্যে দক্ষিণ এশীয়দের কল্যাণ ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সাংস্কৃতিক বিকাশের কথা বলা আছে। সংস্থাটির উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্য থাকা সত্ত্বেও, গত ৪০ বছরে এই লক্ষ্য অর্জনে হিমশিম খাচ্ছে। এর প্রধান কারণ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার দীর্ঘ বৈরী সম্পর্ক। ১৯৪৭ সালে বৃটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এ দুই দেশ তিনটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে জড়িয়েছে।

২০১৬ সালে ইসলামাবাদে ১৯তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের কথা ছিল। কিন্তু ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভয়াবহ এক হামলার জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে সম্মেলন থেকে সরে দাঁড়ায় নয়াদিল্লি। এরপর থেকেই অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে যায় সংস্থাটির কার্যক্রম।সিএসএসপিআর-এর আখতার বলেন, সংস্থাটির কার্যকারিতার জন্য ঐকমত্যের প্রয়োজন। কেননা, আঞ্চলিক সহযোগিতাকে দ্বিপক্ষীয় বিবাদ থেকে আলাদা করতে দুই বৃহত্তম সদস্যের রাজনৈতিক সদিচ্ছা ব্যতীত সার্ক এগোতে পারবে না।আঞ্চলিক এই সংস্থাটির শেষ শীর্ষ সম্মেলন হয় ২০১৪ সালে নেপালের কাঠমান্ডুতে। বিশ্লেষকরা বলছেন, সার্ক সুপ্ত থাকলেও এই অঞ্চলের জন্য এর কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি ভারত ও পাকিস্তান তাতে একমত হয়।

কেন সার্ক গুরুত্বপূর্ণ?২০২৫ সাল পর্যন্ত সার্কভুক্ত দেশগুলোতে বিশ্বের জনসংখ্যার ২০০ কোটির বেশি মানুষ বাস করছে। অর্থাৎ দক্ষিণ এশিয়া বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল। বিপুল পরিমাণ মানুষ থাকা সত্ত্বেও এই অঞ্চলের বাণিজ্যিক অবস্থান বেশ নাজুক। বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, জনসংখ্যার তুলনায় এই অঞ্চলের সামগ্রিক বাণিজ্যের পরিমাণ মাত্র ৫ শতাংশ। বিপরীতে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় ১১টি রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত জোট আসিয়ান-এর বাণিজ্য তাদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ২৫ শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে। অথচ এসব দেশে বসবাস করছে মাত্র ৭০ কোটি মানুষ।বিশ্বব্যাংকের অনুমান, দক্ষিণ এশীয় দেশগুলো যদি বাণিজ্য বাধা অতিক্রম করতে পারে তাহলে তারা ৬৭ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য বিনিময় করতে পারবে। যা বর্তমান বাণিজ্যের তিনগুণ। বিশেষ করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য এখনো খুবই খারাপ। ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে প্রতিবেশী এ দুই দেশের মধ্যে দাপ্তরিক বাণিজ্য ছিল মাত্র ২.৪১ বিলিয়ন ডলার। ২০২৪ সালের মধ্যে এটি আরও কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে ১.২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

আঞ্চলিক বাণিজ্যের দুর্বল সংযোগের একটি প্রধান কারণ হিসেবে আঞ্চলিক  যোগাযোগের অভাবকে উল্লেখ করা হয়। ২০১৪ সালে সার্কভুক্ত দেশগুলো একটি মোটরযান চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত ছিল, যা ইউরোপের মতো দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে গাড়ি ও ট্রাক চলাচলের অনুমতি দিতো। কিন্তু ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার কারণে পাকিস্তান এই চুক্তিটি এবং আঞ্চলিক রেল সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি পৃথক চুক্তি বাধাগ্রস্ত করে।

এরপর থেকে, এই সংস্থার একত্রিত হওয়ার ক্ষমতা কয়েকটি অনুষ্ঠানে সীমাবদ্ধ ছিল। যেমন কোভিড-১৯ মহামারির সময় সদস্য রাষ্ট্রগুলো একটি জরুরি তহবিল তৈরি করেছে এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউট (এএসপিআই)-এর দক্ষিণ এশিয়া ইনিশিয়েটিভসের পরিচালক, বিশ্লেষক ফারওয়া আমের আল জাজিরাকে বলেছেন, যদি এ দু’টি দেশ (ভারত ও পাকিস্তান) বৃহত্তর আঞ্চলিক স্বার্থের সেবায় সীমিত সহযোগিতার পথও চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়, তবে নীতিগতভাবে সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে। তবে বর্তমান রাজনৈতিক গতিশীলতা বিবেচনা করলে, এ ধরনের যুগান্তকারী অগ্রগতি এখনো বহু দূরের সম্ভাবনা বলে মনে হচ্ছে।ফারওয়া আমের আরও বলেন, ভারত অন্য আঞ্চলিক সংগঠন, যেমন বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক)-এরও অংশ। বিমসটেকে ভারত, বাংলাদেশ, ভুটান, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং থাইল্যান্ড অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবুও সামগ্রিকভাবে আমের মনে করেন, নিকট থেকে মধ্যম মেয়াদে আঞ্চলিক বহুপাক্ষিকতার উপরে দ্বিপক্ষীয় ও ত্রিপক্ষীয় ব্যবস্থাগুলো আধিপত্য বিস্তার করতে থাকবে।

পাকিস্তানের প্রস্তাব কি কার্যকর হবে?শিক্ষাবিদ রাবিয়া আখতার মনে করেন, পাকিস্তানের প্রস্তাবের সাফল্য দু’টি বিষয়ের ওপর নির্ভর করছে। প্রথমত- ঐতিহ্যবাহী কাঠামো স্থবির হয়ে পড়ায় সম্ভাব্য রাষ্ট্রগুলো কোনো কার্যকরী ফল দেখে কিনা, দ্বিতীয়ত- এই জোটে অংশ নিলে ভারতের কাছে কোনো রাজনৈতিক মূল্য দিতে হবে কিনা।

রাবিয়া আখতার বলেন, পাকিস্তানের এই প্রস্তাবে কিছু দেশ পরীক্ষামূলকভাবে আগ্রহ দেখাতে পারে, তবে আনুষ্ঠানিক অংশগ্রহণের বিষয়টি সীমিত থাকবে বলেই মনে হচ্ছে। এই শিক্ষাবিদ বলেন, আমি মনে করি শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ এবং ভুটানের মতো দেশগুলো  যোগাযোগ, জলবায়ু অভিযোজন এবং অর্থনৈতিক স্থিতিস্থাপকতার মতো বিষয়গুলোতে পরীক্ষামূলকভাবে আগ্রহী হতে পারে। তবে ভারতের আঞ্চলিক সংবেদনশীলতা এবং পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে বৃহত্তর ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতার কারণে প্রকৃত সদস্যপদ গ্রহণে তারা সতর্ক থাকবে।এদিকে এএসপিআই-এর আমের বিশ্বাস করেন, পাকিস্তানের প্রস্তাবটি ছিল  কৌশলগতভাবে সুসংগঠিত। তিনি বলেন,  দেশটি কূটনৈতিক তৎপরতার মুহূর্তে রয়েছে। চীনের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রাখার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র এবং উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে নতুন করে উন্নত সম্পর্ক গড়ে তুলছে পাকিস্তান। তিনি আরও বলেন, এই দ্বৈত-পথের সম্পৃক্ততা ইসলামাবাদকে এক ধরনের আত্মবিশ্বাস এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে নিজেদের পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার উচ্চাকাঙ্ক্ষা দিয়েছে। সহজ কথায় আঞ্চলিক কূটনীতির কেন্দ্রে নিজের একটি আসন পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করছে ইসলামাবাদ।

বাংলাদেশ সময়: ০:২১:২২   ১৬ বার পঠিত  




আন্তর্জাতিক’র আরও খবর


সংকীর্ণ রশির ওপর ভারসাম্য রক্ষা কেন পুতিনের সফর ভারতের পররাষ্ট্রনীতির এক মহাশিক্ষা
ভারতে অবস্থান প্রসঙ্গে  হাসিনাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে : জয়শঙ্কর
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক রিপোর্ট ‘সভ্যতাগত বিলুপ্তির’ মুখোমুখি ইউরোপ
আল জাজিরার বিশ্লেষণ ভারতকে বাদ দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন জোট চায় পাকিস্তান, সম্ভাবনা কতোটুকু?
স্বাধীনতার পর সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শ
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ ও বৈশ্বিক বাণিজ্য স্থিতিশীলতার জন্য চীনের ভূমিকা চায় ফ্রান্স
গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধ পরিচালনা ‘নীতিগত ভুল’: জাতিসংঘ মহাসচিব
সাম্প্রতিক ভূমিকম্প সতর্ক সংকেত: প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রে ১৯ দেশের অভিবাসন আবেদন স্থগিত
গাজায় নতুন গণকবরের সন্ধান হত্যার পর বুলডোজার দিয়ে বালি চাপা

Law News24.com News Archive

আর্কাইভ